কেন্দ্রীয় রেফারেল পদ্ধতি চালু করল স্বাস্থ্য ভবন। জুনিয়র ডাক্তারদের ১০ দফা দাবির মধ্যে অন্যতম হল এই কেন্দ্রীয় রেফার ব্যবস্থা। আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের বক্তব্য, রাজ্যের প্রতিটি হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজে কেন্দ্রীয় ভাবে রেফারেল ব্যবস্থা চালু করতে হবে। সেইমতো মঙ্গলবার সোনারপুর গ্রামীণ হাসপাতাল থেকে এক রোগীকে কেন্দ্রীয় রেফার পদ্ধতির মাধ্যমে এমআর বাঙুর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। হেল্থ ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম পোর্টালে বাঙুর হাসপাতালে ওই রোগীর নাম নথিভুক্ত করা হয়।
এই কেন্দ্রীয় রেফারেল পদ্ধতির ফলে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতাসে স্থানান্তরিত হওয়া রোগীদের ভোগান্তি কমবে বলে মনে করছেন অনেকে। এর ফলে জানা যাবে, কোন হাসপাতালে কতগুলি বেড ফাঁকা রয়েছে। যার ফলে রোগীকে নিয়ে পরিজনেদের এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে ঘুরতে হবে না। রোগীদের সুবিধার্ধে প্রতিটি হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজে কতগুলি বেড ফাঁকা রয়েছে, তা জানানোর জন্য একটি করে ডিজিটাল মনিটর রাখার দাবিও তুলেছেন আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকেরা।